বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: আমিরুল মু’মিনিন আলী (আ.) ইমাম মাহদীর (আ.) আবির্ভাবের প্রতীক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে একটি হাদীসে উল্লেখ করেছেন,
«انتظروا الفرج ولاتیأسوا من روح الله، فان احب الاعمال الى الله عزوجل انتظار الفرج ... والمنتظر للفرج کالمتشحط بدمه فى سبیل الله».
আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম আমল হচ্ছে ইমাম মাহদীর (আ.) আবির্ভাবের প্রতীক্ষা করা এবং আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হওয়া। কেননা ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের প্রতীক্ষাকারীরা হল আল্লাহর পথে জীবন বিসর্জনকারী শহীদদের ন্যায়। সূত্র: বিহারুল আনওয়ার; ৫২তম খণ্ড, পৃ. ১২৩
অনুরূপভাবে ইমামতিধারার ৪র্থ ইমাম তথা ইমাম সাজ্জাদ (আ.) এক হাদীসে সর্বোত্তম মানুষের পরিচয় তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন: ইমাম মাহদীর যুগে বসবাসকারী যে সব লোক তার ইমামতিতে বিশ্বাসপোষণ করবে এবং তার আগমণের অপেক্ষায় থাকবে; তারা সকল যুগে মানুষের অপেক্ষা উত্তম। কেননা আল্লাহ তাদেরকে এতই বিচক্ষণতা ও অনুভব শক্তি দিয়েছেন যে, একজন অদৃশ্য ইমামও তাদের নিকট উপস্থিত ইমামের ন্যায় (অর্থাৎ তারা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইমামের উপস্থিতি অনুভব করে)। সূত্র: বিহারুল আনওয়ার, ৫২তম খণ্ড, পৃ. ১২২
দোয়া ইফতিতায় বলা হয়েছে: «اللّهُمَ إنّا نَشکُوا إلیکَ؛ হে আল্লাহ! আমরা জালিমদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে আমরা আপনার কাছে নালিশ জানাচ্ছি। অর্থাত আমরা জালিম শাসকদেরকে মানি না আমরা ন্যায়পরায়ন শাসক চাই। দায়ার অপর অংশে বলা হচ্ছে: «إنّا نَرغَبُ الَیکَ فِی دوُلَةٍ الکَریمَةٍ» আমরা আপনার কাছে ইমাম মাহদীর ন্যায়পরায়ন ও মর্যাদাবান রাষ্ট্র কামনা করছি। শাবিস্তান